কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা এলাকায় গতকাল বুধবার রাতে পুলিশের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' সৈয়দ নূর নামের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশের এক উপপরিদর্শকসহ (এসআই) তিন সদস্য আহত হয়েছেন। পুলিশের ভাষ্য, গুলিবিদ্ধ নূর ইয়াবা চোরাকারবারি। চোরাকারবারিদের কাছ থেকে দুই হাজার ইয়াবা বড়ি, একটি বন্দুক ও তিনটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশের ভাষ্য, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার একটি বড় চালান আসার তথ্য ছিল। এই তথ্যের ভিত্তিতে রাতে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণজিৎ কুমার বড়ুয়া, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) দিদারুল ফেরদৌস ও এসআই জয়নাল আবেদীনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল লেদা গ্রামের বেড়িবাঁধসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় দুই হাজার ইয়াবা বড়িসহ সৈয়দ নূরকে আটক করা হয়। তিনি মিয়ানমারের মংডু শহরের সিকদারপাড়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। নূরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তাঁকে নিয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে টেকনাফ-কক্সবাজার সড়ক এলাকায় গেলে চোরাকারবারিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশের এসআই জয়নাল আবেদীন, কনস্টেবল মোহাম্মদুল হক ও জসিম উদ্দিন আহত হন। এ সময় পুলিশ পাল্টা গুলি ছুড়লে নূর বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন ও অন্যরা পালিয়ে যান। ঘটনাস্থল থেকে একটি বন্দুক ও তিনটি তাজা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। আহত ব্যক্তিদের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ওসি রণজিৎ কুমার বড়ুয়া জানান, গুলিবিদ্ধ ছৈয়দ নূর ও পুলিশের তিন সদস্যকে প্রথমে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নূরকে পুলিশ পাহারায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
পুলিশের ভাষ্য, মিয়ানমার থেকে ইয়াবার একটি বড় চালান আসার তথ্য ছিল। এই তথ্যের ভিত্তিতে রাতে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণজিৎ কুমার বড়ুয়া, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) দিদারুল ফেরদৌস ও এসআই জয়নাল আবেদীনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল লেদা গ্রামের বেড়িবাঁধসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় দুই হাজার ইয়াবা বড়িসহ সৈয়দ নূরকে আটক করা হয়। তিনি মিয়ানমারের মংডু শহরের সিকদারপাড়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। নূরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তাঁকে নিয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ইয়াবা ও অস্ত্র উদ্ধারে টেকনাফ-কক্সবাজার সড়ক এলাকায় গেলে চোরাকারবারিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশের এসআই জয়নাল আবেদীন, কনস্টেবল মোহাম্মদুল হক ও জসিম উদ্দিন আহত হন। এ সময় পুলিশ পাল্টা গুলি ছুড়লে নূর বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন ও অন্যরা পালিয়ে যান। ঘটনাস্থল থেকে একটি বন্দুক ও তিনটি তাজা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। আহত ব্যক্তিদের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে টেকনাফ মডেল থানার ওসি রণজিৎ কুমার বড়ুয়া জানান, গুলিবিদ্ধ ছৈয়দ নূর ও পুলিশের তিন সদস্যকে প্রথমে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নূরকে পুলিশ পাহারায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
No comments:
Post a Comment